সোশ্যাল ওয়ার্ক এবং সোশ্যাল কেয়ারের উপর পিএইচডি ডিগ্রি অর্জন
ডক্টর নিতা খানকে সম্মাননা প্রদান
গত রোববার ১২ অক্টোবর ইস্ট লন্ডনের মাইক্রোবিজনেস পার্ক সেন্টারে ডক্টর নিতা খান রিসিপশন কমিটির উদ্যোগে এক সংবর্ধনা সভার আয়োজন করা হয়। উক্ত সভায় সভাপতিত্ব করেন সংবর্ধনা কমিটির আহবায়ক বীর মুক্তিযোদ্ধা, বিশিষ্ট সাংবাদিক এম এ মান্নান, পরিচালনা করেন সলিসিটর এম ইয়াওর উদ্দিন। অনুষ্ঠানের শুরুতে পবিত্র কুরআন তেলাওয়াত করেন ক্বারী মাওলানা হাবিবুর রহমান, প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন, মানবতার ফেরিওয়ালা, বিশিষ্ট সমাজসেবক, সাংবাদিক কে এম আবু তাহের চৌধুরী, বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন সর্বজনাব বীর মুক্তিযোদ্ধা মোঃ আব্দুর রহিম, বীর মুক্তিযোদ্ধা আমির খান, বীর মুক্তিযোদ্ধা আশরাফ উদ্দিন ভূঁইয়া বকুল, বীর মুক্তিযোদ্ধা রেজাউর রহমান রাজু, শোয়েব আহমদ, কাউন্সিলর সাহিদা চৌধুরী, শিক্ষক সমিতির জেনারেল সেক্রেটারি সিরাজুল বাসির চৌধুরী, ক্যাম্পেইন কমিটি ফুললি ফাংশনেল ওসমানী ইন্টারন্যাশনাল এয়ারপোর্ট এর সদস্য সচিব এম এ রব, মোস্তফা কামাল মিলন,বিশিষ্ট কমিউনিটি নেতা সাংবাদিক মুসলেহ উদ্দিন বর্ণবাদ আন্দোলনের নেতা মোঃ আব্দুল মুকিত, আব্দুস সোবহান।
ডক্টর নিতা খানকে ফুল দিয়ে শুভেচ্ছা জানান যথাক্রমে তার বড় বোন নাজমাক হোসেন বেবি, মাসুমা বেগম, ইসমাইল হোসেন, রুজিয়া বেগম। ডক্টর রিতা খানকে রিসিপশন কমিটির পক্ষ থেকে সম্মাননা স্মারক প্রদান করা হয়। অন্যানের মধ্যে বক্তব্য রাখেন কবি আবৃত্তিকার মুজিবুল হক মনি, কমিউনিটি নেতা হাজী ফারুক মিয়া, ডাক্তার গিয়াস উদ্দিন, আখলাকুর রহমান, আব্দুস সুবহান, মোঃ আব্দুল কুদ্দুস, এম এ রব জাস্টিস ফর রুবেল, মোঃ খায়রুজ্জামান সানি, বাংলাদেশ হাই কমিশনের সাবেক কর্মকর্তা ইসমাইল হোসেন প্রমুখ।
সংবর্ধিত ব্যক্তি ডক্টর নিতা খান বলেন “PhD ডিগ্রি অর্জন শুধুমাত্র শিক্ষাগত সাফল্যের প্রমাণ নয় – এটি অধ্যবসায়, গবেষণার গভীরতা, এবং মানবকল্যাণে অঙ্গীকারের স্বীকৃতি। এই অর্জন আমাদের সমাজ, আমাদের প্রজন্ম ও ভবিষ্যৎ গবেষকদের জন্য এক অনুপ্রেরণা।” আমার এই গবেষণার কাজে আমার পিতা কমান্ডার আবুল কাশেম খান ও সাহিদা ইয়াসমিন সর্বোপরি আমার স্বামী সোয়েব আহমেদের সাপোর্ট ছাড়া কোন অবস্থায় PhD ডিগ্রি অর্জন করা সম্ভব হতো না তাই তাদের কাছে আমি কৃতজ্ঞ। আজকের অনুষ্ঠান আয়োজন করে আমাকে সম্মাননা দেওয়ার জন্য সকলের কাছে কৃতজ্ঞতা জ্ঞাপন করছি।



