মোট জনসংখ্যার প্রতি ৭ জনের মধ্যে প্রায় ১ জন ওয়েটিং লিস্টে

ইংল্যান্ডে অপেক্ষমান রোগীর সংখ্যা ৭৫ লাখ ছাড়িয়েছে

ইংল্যান্ডের হাসপাতালে চিকিৎসা গ্রহনে ইচ্ছুক রোগীদের ওয়েটিং লিস্ট অর্থ্যাৎ অপেক্ষমান রোগীদের তালিকা এই প্রথমবারের মতো ৭৫ লাখ ছাড়িয়ে গেছে। এর মানে হচ্ছে, মোট জনসংখ্যার প্রতি ৭ জনের মধ্যে প্রায় ১ জন রুটিন চিকিৎসার জন্য এনএইচএস’র ওয়েটিং লিস্টে রয়েছেন। এদের মধ্যে অন্তর্ভূক্ত নিতম্ব ও হাটু অপারেশনের রোগীরাও। জুনের শেষ নাগাদ এই সংখ্যা ৭.৫৭ মিলিয়ন অর্থ্যাৎ ৭৫ লাখ ৭ হাজারে উন্নীত হয়। এর মাস খানেক আগে এই সংখ্যা ১ লাখ কম ছিলো।
এনএইচএস ইংল্যান্ড বলেছে, ধর্মঘট এক্ষেত্রে বিরূপ প্রভাব ফেলেছে। জুনিয়র চিকিৎসকরা গত জুন মাসে ৩ দিন ধর্মঘটে ছিলেন। এর ফলে রোগীদের ১ লাখেরও বেশী অ্যাপয়ন্টমেন্ট বাতিল করা হয়। মহামারির আগের তুলনায় বর্তমানে অপেক্ষমান রোগীর সংখ্যা ৩০ লাখেরও বেশী। অপেক্ষমান রোগীদের মধ্যে ৩ লাখ ৮৩ হাজারেরও বেশী সময় ধরে চিকিৎসার অপেক্ষায় আছেন। এনএইচএস ক্যান্সার রোগীদের যথেষ্ট দ্রুত চিকিৎসার ব্যবস্থ করতে অব্যাহতভাবে চেষ্টা চালাচ্ছে। গত জুন মাসে একটি জরুরী জিপি রেফারেলের পর ৬২ দিনের মধ্যে মাত্র ৫৯ শতাংশের চিকিৎসা শুরু করা হয়। এনএইচএস ইংল্যান্ড বলেছে, তারা রেকর্ড সংখ্যক টেস্ট ও চেক নিয়ে অবিশ^াস্যরকম ব্যস্ত এবং ক্যান্সার চিকিৎসা শুরু হওয়া রোগীর সংখ্যা প্রায় ৩০ হাজার, যা প্রায় রেকর্ডের কাছাকাছি।
জানা গেছে, ব্রিটিশ মেডিকেল অ্যাসোসিয়েশন এর সদস্যদের সাথে জুনিয়র চিকিৎসকরা শুক্রবার থেকে ৪ দিনের ধর্মঘটে যাওয়ার ঘোষনা দিয়েছে। এ অবস্থায় এনএইচএস ইংল্যান্ড রোগীদের এই বলে সতর্ক করে দিয়েছে যে, মেডিকেল লোকবলের প্রায় অর্ধেক জুনিয়র ডাক্তাররা ইমার্জেন্সী ও প্ল্যানড কেয়ার থেকে ধর্মঘটে গেলে চিকিৎসায় তাৎপর্যপূর্ন ব্যাঘাত ঘটার সম্ভাবনা রয়েছে। আগষ্টের শেষদিকে কনসালট্যান্টরা দ্বিতীয়বারের ধর্মঘটে যাবেন। এনএইচএস ইংল্যান্ড এর অধ্যাপক জুলিয়ান রেডহেড বলেন, বর্তমান উপাত্তসমূহ থেকে প্রতীয়মান হচ্ছে এই গ্রীষ্মে স্টাফদের ওপর তাৎপর্যপূর্ন চাপের জন্য এনএইচএস’র ইতিহাসে স্মরনীয় হয়ে থাকবে। ইংল্যান্ডে চিকিৎসার জন্য অপেক্ষমান রোগীর সংখ্যা ৭৫ লাখ ছাড়িয়েছে।
ইংল্যান্ডের হাসপাতালে চিকিৎসা গ্রহনে ইচ্ছুক রোগীদের ওয়েটিং লিস্ট অর্থ্যাৎ অপেক্ষমান রোগীদের তালিকা এই প্রথমবারের মতো ৭৫ লাখ ছাড়িয়ে গেছে। এর মানে হচ্ছে, মোট জনসংখ্যার প্রতি ৭ জনের মধ্যে প্রায় ১ জন রুটিন চিকিৎসার জন্য এনএইচএস’র ওয়েটিং লিস্টে রয়েছেন। এদের মধ্যে অন্তর্ভূক্ত নিতম্ব ও হাটু অপারেশনের রোগীরাও। জুনের শেষ নাগাদ এই সংখ্যা ৭.৫৭ মিলিয়ন অর্থ্যাৎ ৭৫ লাখ ৭ হাজারে উন্নীত হয়। এর মাস খানেক আগে এই সংখ্যা ১ লাখ কম ছিলো।
এনএইচএস ইংল্যান্ড বলেছে, ধর্মঘট এক্ষেত্রে বিরূপ প্রভাব ফেলেছে। জুনিয়র চিকিৎসকরা গত জুন মাসে ৩ দিন ধর্মঘটে ছিলেন। এর ফলে রোগীদের ১ লাখেরও বেশী অ্যাপয়ন্টমেন্ট বাতিল করা হয়। মহামারির আগের তুলনায় বর্তমানে অপেক্ষমান রোগীর সংখ্যা ৩০ লাখেরও বেশী। অপেক্ষমান রোগীদের মধ্যে ৩ লাখ ৮৩ হাজারেরও বেশী রোগী এক বছরেরও বেশি সময় ধরে চিকিৎসার অপেক্ষায় আছেন। এনএইচএস ক্যান্সার রোগীদের যথেষ্ট দ্রুত চিকিৎসার ব্যবস্থ করতে অব্যাহতভাবে চেষ্টা চালাচ্ছে। গত জুন মাসে একটি জরুরী জিপি রেফারেলের পর ৬২ দিনের মধ্যে মাত্র ৫৯ শতাংশের চিকিৎসা শুরু করা হয়। এনএইচএস ইংল্যান্ড বলেছে, তারা রেকর্ড সংখ্যক টেস্ট ও চেক নিয়ে অবিশ্বাস্য রকম ব্যস্ত এবং ক্যান্সার চিকিৎসা শুরু হওয়া রোগীর সংখ্যা প্রায় ৩০ হাজার, যা প্রায় রেকর্ডের কাছাকাছি।
জানা গেছে, ব্রিটিশ মেডিকেল অ্যাসোসিয়েশন এর সদস্যদের সাথে জুনিয়র চিকিৎসকরা শুক্রবার থেকে ৪ দিনের ধর্মঘটে যাওয়ার ঘোষনা দিয়েছে। এ অবস্থায় এনএইচএস ইংল্যান্ড রোগীদের এই বলে সতর্ক করে দিয়েছে যে, মেডিকেল লোকবলের প্রায় অর্ধেক জুনিয়র ডাক্তাররা ইমার্জেন্সী ও প্ল্যানড কেয়ার থেকে ধর্মঘটে গেলে চিকিৎসায় তাৎপর্যপূর্ন ব্যাঘাত ঘটার আশংকা রয়েছে। আগষ্টের শেষদিকে কনসালট্যান্টরা দ্বিতীয়বারের মতো ধর্মঘটে যাবেন।
এনএইচএস ইংল্যান্ড এর অধ্যাপক জুলিয়ান রেডহেড বলেন, বর্তমান উপাত্তসমূহ থেকে প্রতীয়মান হচ্ছে এই গ্রীষ্ম স্টাফদের ওপর তাৎপর্যপূর্ন চাপের জন্য এনএইচএস’র ইতিহাসে স্মরনীয় হয়ে থাকবে।

আরও পড়ুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আরও দেখুন...
Close
Back to top button